The Asiatic Society and Museum
The efforts of this society helped establish Calcutta University, Medical College, Geological Survey of India, Archeological Survey of India, Indian Museum etc. All the items of the Society’s museum were transferred to the Indian Museum or Indian Society. The new building of the Society was inaugurated in 1965 and has been declared as an important national institution. Sri Ramakrishna came to see the museum of this Society. In the details of 2nd and 9th March of 1884 and 23rd October 1885 in Kathamrita, visit to the Society by Thakur has been mentioned.When Hriday advised Thakur to pray to the Divine Mother for relief from his physical ailments, Thakur felt ashmed to talk to Her about his illness. In order to freely sing the name and glories of the Mother, he only requested Her to keep his body pieced together like that of the skeleton in the human form pieced together with wires in the Society.
এশিয়াটিক সোসাইটি অ্যান্ড মিউজিয়াম
তখনকার বেঙ্গল সুপ্রীম কোর্টের এক বিচারপতি স্যার উইলিয়াম জোনস্ ১৭৮৪ খ্রীষ্টাব্দের ১৫ই জানুয়ারি ভারতে ঐতিহাসিক গবেষণার জন্য এই সোসাইটি স্থাপন করেন। এখানে এশিয়ার অনেক মূল্যবান ঐতিহাসিক গ্রন্থ ও পাণ্ডুলিপি এবং প্রত্নতত্ত্ব, নৃতত্ত্ব ও প্রাণিতত্ত্বের নিদর্শন সংগৃহীত হয় তাঁহারই প্রচেষ্টায়। প্রথমত এগুলিকে ওল্ড সুপ্রীম কোর্টে ও বিভিন্ন স্থানে ভাড়া বাড়িতে রাখা হয়, পরে ১৮০৮ খ্রীষ্টাব্দে পার্ক স্ট্রীটে সোসাইটির নবনির্মিত ভবনে স্থায়ী ভাবে রাখা হয়। ১৮২৯ খ্রীষ্টাব্দ হইতে ভারতীয়গণকে সোসাইটির সভ্যপদ দেওয়া হয়। বিভিন্ন সময়ে সংস্থাটির নাম পরিবর্তিত হইয়া অবশেষে ১৯৫১ খ্রীষ্টাব্দের জুলাই মাস হইতে ইহার নাম হয় ‘এশিয়াটিক সোসাইটি।’ এই সোসাইটির প্রচেষ্টাতেই কলিকতা বিশ্ববিদ্যালয়, মেডিক্যাল কলেজ, জিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইণ্ডিয়া, আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইণ্ডিয়া, ইণ্ডিয়ান মিউজিয়াম প্রভৃতি স্থাপিত হইয়াছিল।
সোসাইটির মিউজিয়মের জিনিসগুলি ইণ্ডিয়ান মিউজিয়াম বা ভারতীয় সোসাইটিতে স্থানান্তরিত হয়। ১৯৬৫ খ্রীষ্টাব্দে এই সিসাইটির নূতন বাড়িটির উদ্বোধন হয় এবং বর্তমানে এই সোসাইটি গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় প্রতিষ্ঠানরূপে ঘোষিত। শ্রীরামকৃষ্ণ এই সোসাইটির মিউজিয়ম (যাদুঘর) দেখিতে আসিয়াছিলেন। কথামৃতে ইহার উল্লেখ আছে — ২-৩-১৮৮৪, ৯-৩-১৮৮৪ ও ২৩-১০-১৮৮৫ তারিখগুলির বিবরণে। হৃদয়ের পরামর্শে শ্রীশ্রীঠাকুর তাঁহার শারীরিক ব্যাধির আরামের জন্য মাকে বলিতে লজ্জিত হন। বলিয়াছিলেন সোসাইটিতে দেখা মানুষের কঙ্কাল যেমন তার দিয়া শক্ত করিয়া জুড়িয়া রাখা আছে, সেইরূপ তাঁহার শরীরটা শক্ত করিয়া দিলে তিনি মায়ের নামগুণকীর্তন করিতে পারিবেন।