This church, associated with the Protestant Christian community is located in the BaithakKhana area of Central Calcutta. In Dakshineswar, while practicing Christianity for three consecutive days, Thakur had a vision of Jesus Christ in Panchavati. He saw Jesus the God-Man embracing him and finally merged into his body. Thakur entered into a state of ecstasy (Bhav Samadhi) and lost normal consciousness. He prayed to Goddess Jagadamba to fulfill his wish to observe how the Christians pray.
Tag Archives: Sri Ramakrishna
It was next to an oven in the Dhenkishala (shed in which a husking paddle is fixed). The present temple is built on top of this birthplace. In this temple, a white stone idol of Sri Sri Thakur Sri Ramakrishna is placed on a stone altar and in front of the altar, a replica of the dhenki (husking paddle) and the oven are inscribed.
In the courtyard of the house and to the west of Sri Ramakrishna’s birthplace is the temple of Family Deity Lord Raghuvir.
The temple has Rameshwar Shiv Linga, Raghuvir Shila and Shitala Ghat (sacred pot). They are regularly worshipped in this temple. Earlier, the temple was made of mud. Later, it has been built with bricks. At present, this temple also have Narayan Shila and Lakshmi Ghat (sacred pot).
The mud house with the verandah is to the north of the temple of Raghubir Jiu. Sri Ramakrishna used to sleep in this house. It is still preserved as his bedroom. The thatched roof, earthen walls, and clean floors have been preserved as it was before.
শ্রীরামকৃষ্ণদেবের পূতদেহ এই শ্মশানঘাটে ১৬-৮-১৮৮৬ তারিখে ভক্তবৃন্দ লইয়া গিয়া অগ্নিতে আহুতি প্রদান করেন। ওই স্থানটিতে একটি স্মারক মন্দির নির্মিত হইয়াছে। ইহার বর্তমান নাম — শ্রীরামকৃষ্ণ মহাশ্মশান।
On the advice of the doctor, Sri Sri Thakur was shifted in December 1885 from Shyampukur Bati to this open and spacious garden house of Gopal Chandra Ghosh.
এই মন্দির প্রায় ৩৫০ বৎসর পূর্বে নির্মিত। পৌরাণিক কাহিনীতে দেবী সতীর একটি অঙ্গুলি এখানে পড়িয়াছিল। ইহা হিন্দুদের একটি মহাতীর্থ। শ্রীশ্রীঠাকুর এই মহাতীর্থে কয়েকবার মায়ের দর্শনে আসিয়াছিলেন। ২৯-১২-১৮৮৩ তারিখে এখানে আসার কথা কথামৃতে উল্লিখিত আছে। লীলাপ্রসঙ্গে — গুরুভাব উত্তরার্ধ ৩য় অধ্যায়ে আছে কালীঘাট তীর্থে শ্রীশ্রীজগদম্বাকে দর্শন করিয়া আনন্দিত হইয়াছিলেন। সে সময় সঙ্গী ভক্তদের মধ্যে একজনকে বলিয়াছিলেন ‘দেবস্থান তীর্থস্থান দর্শনাদি করে এসে সেই সব ভাব নিয়ে থাকতে হয়। জাবর কাটতে হয়, তা নইলে ওসব ঈশ্বরীয় ভাব প্রাণে দাঁড়াবে কেন?’
Sir William Jones, a judge of the then Bengal Supreme Court, established this Society on January 15, 1784 for conducting historical research in India.
রাজা তৃতীয় উইলিয়মের নামে কলিকাতার এই কেল্লা গঙ্গার পূর্বতীরে অবস্থিত। ইহা অসম অষ্টভুজাকৃতির। আয়তন ৫ বর্গ কিলোমিটার। ইহার অস্ত্রাগার বিশেষ দ্রষ্টব্য। মথুরবাবুর সহিত শ্রীশ্রীঠাকুর এই কেল্লা দেখিয়াছিলেন। কথামৃতে ২৫-৫-১৮৮৪ তারিখে ইহার উল্লেখ আছে। সংসারীর পক্ষে ঈশ্বরের সাধন গৃহে থাকিয়াই সুবিধাজনক। এই প্রসঙ্গে গৃহকে কেল্লার সঙ্গে তুলনা করিয়া বলিয়াছেন, যেমন কেল্লা হইতে যুদ্ধ করিলে কেল্লার অনেক সাহায্য পাওয়া যায়। পুঁথিতে আছে মথুরবাবুর সঙ্গে ফিটন গাড়িতে শ্রীশ্রীঠাকুরকে আসিতে দর্শন করিয়া শিখ সৈন্যরা ইংরেজ সেনাধ্যক্ষের অধীনে কেল্লাভিমুখে গমন কালে পথে অস্ত্রশস্ত্র ত্যাগ করিয়া ইউনিফর্ম পরা অবস্থাতেই ‘জয় গুরু’ বলিয়া তাঁহাকে ভুলুণ্ঠিত হইয়া প্রণাম করিয়াছিল। সেনাধ্যক্ষ তাঁহার অনুমতি ব্যতীত তাহাদের এরূপ কাজের জন্য প্রশ্ন করিলে, তাহারা উত্তর দিয়াছিল ইহাই শিখদের গুরুদর্শনে গুরুর প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর চিরাচরিত রীতি। ‘কেল্লা’ শব্দটির ব্যবহার শ্রীশ্রীঠাকুর কয়েকক্ষেত্রে করিয়াছেন। দক্ষিণেশ্বর কালীবাড়িকে ‘মা কালীর কেল্লা’ ও বলরাম ভবনকে তাঁহার দ্বিতীয় কেল্লা বলিয়া অভিহিত করিয়াছিলেন।
বর্তমান ঠিকানা — ১৩ নং, রানী রাসমণি রোড, কলিকাতা-৮৭, জানবাজারে রানীর বাড়িতে আসিলে ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ এই দোতলা বাড়িটিতে বাস করিতেন। তাঁহার ব্যবহৃত খাটটি এখনও আছে। মথুরবাবুর প্রবলভক্তি বিশ্বাসের ফলে শ্রীশ্রীঠাকুরকে অধিক সময় নিকটে পাইবার আকাঙ্ক্ষায় তাঁহাকে দক্ষিণেশ্বর হইতে লইয়া আসিয়া দীর্ঘকাল সেবা করিতেন। একত্রে আহার, বিহার, এমনকি একই কক্ষে শয়ন পর্যন্ত করিয়াছেন। শ্রীশ্রীঠাকুরের সখীভাব সাধন কালে এখানে অনুষ্ঠিত অনেক ঘটনার বিবরণ ‘লীলাপ্রসঙ্গে’ আছে।