Dakshineswar & Adjacent Places - Holy Trio Footprints

Holy Trio Footprints

Dakshineswar and the adjacent places

For the establishment Dakshineswar-Kalibari, Rani Rashmoni bought 54.4 bighas (approx.34 acres) of land and the Kuthibari (this building was originally built by Lord Hastings, Governor-General of Bengal from 1813 to 1823) on September 6, 1847 for Rupees forty-two thousand five hundred (₹ 42,500). This vast tract of land and the mansion (Kuthibari) was earlier owned by the English Attorney James Hastie. In some parts there were Muslim burial ground, Ghazi Saheb’s Pithastan (sacred place), ponds and mango grove. Because some parts of this place shaped like the hump of a tortoise, it was considered befitting for the worship of Shakti as per Tantra traditions and hence for the establishment of Shakti Mandir. Also temples of Shiva and Vishnu were built and this inclusiveness has made Dakshineswar a melting pot of devotees of all creeds and sects. The construction of the temple including the embankment (posta) of the river Ganges was done by ‘Mackintosh and Burn Company’. It took nine years to complete the construction work at toal cost of Rupees Nine lakhs (₹9,00,000) in those days. The temple was consecrated on 31st May, 1855 on the day of the SnanYatra (bathing festival on the auspicious birthday of Jagannath the Master of the universe).

After consecration, Rani Rashmoni lived for five years and nine months and passed away on 19th February 1861. Her last deed for the temple was to sign an Arpannama (Deed of Dedication or Endowment) on the previous day of her death 18th February 1861 when she assigned the property in Dinajpur (now in Bangladesh) for the purpose of maintenance of the temple. The Arpannama was registered posthumously on 27th August 1861.

দক্ষিণেশ্বর এবং পার্শ্ববর্তী লীলাস্থল

দক্ষিণেশ্বর-কালীবাড়ির প্রতিষ্ঠার জন্য রানী রাসমণি ১৮৪৭ খ্রীষ্টাব্দের ৬ই সেপ্টেম্বর ৫৪.৪ বিঘা (প্রায় ৩৪একর) জমি ও কুঠিবাড়িটি বিয়াল্লিশ হাজার পাঁচশত (₹৪২,৫০০) টাকায় ক্রয় করেন। এই বিস্তৃত ভূখণ্ড ও কুঠিবাড়িটি প্রথমে ইংরেজ এটর্নি জেমস হেসটি সাহেবের ছিল। কিছু অংশে মুসলমানদের কবরডাঙ্গা, গাজীসাহেবের পীঠের স্থান, পুষ্করিণী ও আম বাগান ছিল। এইস্থানের কিছু অংশ কূর্মপৃষ্ঠাকৃতি থাকায় শাস্ত্রানুসারে শক্তিমন্দির প্রতিষ্ঠার উপযুক্ত স্থানরূপে নির্ণীত হয় এবং পরবর্তী কালে শিব শক্তি ও বিষ্ণু মন্দির নির্মিত হইয়া সর্বধর্মের মিলনক্ষেত্ররূপে পরিণত হইয়াছে। গঙ্গার ধারে পোস্তা প্রভৃতিসহ মন্দির নির্মাণের কাজ ‘ম্যাকিন্‌টস্‌ আণ্ড বার্ন’ কোম্পনি দ্বারা সম্পন্ন হইয়াছিল। সমস্ত নির্মাণ কাজ শেষ হইতে নয় বৎসর সময় লাগে এবং খরচ হয় তখনকার দিনে নয় লক্ষ ₹৯,০০,০০০) টাকা। এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠা হয় ১৮৫৫ খ্রীষ্টাব্দের ৩১শে মে, স্নানযাত্রার দিন।

মন্দির প্রতিষ্ঠার পর রানী রাসমণি আরও পাঁচ বৎসর এবং নয় মাস জীবিত ছিলেন এবং ১৯শে ফেব্রুয়ারি ১৮৬১ খ্রীস্টাব্দে দেহত্যাগ করেন। দক্ষিণেশ্বর কালীমন্দিরের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য এই মহীয়সী নারী জীবনের শেষ মহৎ কর্ম সম্পাদন করেন মৃত্যুর একদিন পূর্বে অর্থাৎ ১৮ই ফেব্রুয়ারি ১৮৬১ খ্রীস্টাব্দে যেদিন মন্দিরের সম্পূর্ণ খরচ বহনের জন্য দিনাজপুরের (বর্তমানে বাংলাদেশে) সম্পত্তি একটি অর্পণনামাতে সই করে দেবোত্তর সম্পত্তি হিসাবে উৎসর্গীকৃত করিয়াছিলেন। সেই দলিলটি ১৮৬১ খ্রীস্টাব্দের ২৭শে আগষ্ট রেজেস্ট্রীকৃত হইয়াছিল।