Here Brahmani established the seat of Panchamundi (heads of five animals viz., man, serpent, dog, bull and jackal) and made Sri Sri Thakur perform 64 types of Tantra Sadhana. This altar was later demolished. Now the place is surrounded by a cement altar.
Category Archives: Dakshineswar
Nahabat (drum, dhak, instruments) was played six times a day from the two nahabatkhanas situated outside of the temple on the north and south side.
মন্দির প্রাঙ্গনের উত্তর-পশ্চিমদিকের কক্ষটিতে শ্রীশ্রীঠাকুর দীর্ঘ ১৪ বৎসর কাল বাস করিয়াছেন। এই কালে কত সাধু, পণ্ডিত, ভক্ত, তাঁহার অন্তরঙ্গ গৃহী ও ত্যাগী ভক্তবৃন্দের সঙ্গে ভগবৎপ্রসঙ্গ, তাঁহার সাধনকালের কথা, কীর্তন, ভজন, ভাব, সমাধি অনুষ্ঠিত হইয়াছিল। এই ঘরের পশ্চিমদিকের অর্ধচন্দ্রাকৃতি বারান্দায় দাঁড়াইয়া গঙ্গাদর্শন করিতেন। এই ঘরে বর্তমানে শ্রীশ্রীঠাকুরের তক্তাপোশ, চৌকীর উপর তাঁহার ফটো সযত্নে রক্ষিত হইয়া নিত্য পূজাদি হয়।
Before entering the Kalimandir, on it’s the southern side is the Natmandir. Sri Sri Thakur used to bow to the idols of Lord Mahadeva as well as Nandi and Bhringi who were on top of the Natmandir. In a religious meeting in this temple, Bhairabi Brahmani publicly declared Sri Sri Thakur SriRamakrishna as an incarnation of God. The place of sacrifice is to the south of the Natmandir.
Sri Ramakrishna worshipped in this temple for some time. Here the names of Radha- Krishna idols are Sri Sri Jagamohini Radha and Sri Sri Jagamohan Krishna. Daily puja with vegetarian bhog (food offered to a deity) are performed. Special puja is arranged on special days like SnanYatra, Jhulan, Janmashtami, Raas etc. The broken leg of the idol of Krishna seen in the adjoining room of this temple was mended and attached by Sri Ramakrishna. In 1929, the attached part of the idol broke again during dressing of the deity. So a new idol of Lord Krishna was placed alongside idol of Sri Sri Radha in the year 1930.
Chandni is in the middle of two rows of Shiva temples. Here the saints, guests, and bathers rest. This is where Srimat Totapuri first came.
দ্বাদশ শিবমন্দিরের শিবলিঙ্গগুলির নাম — চাঁদনীর উত্তরদিকের মন্দিরসমূহের যথাক্রমে — যোগেশ্বর, যত্নেশ্বর, জটিলেশ্বর, নকুলেশ্বর, নাকেশ্বর ও নির্জরেশ্বর, আর চাঁদনীর দক্ষিণদিকের মন্দিরগুলির শিবলিঙ্গের নাম যথাক্রমে যজ্ঞেশ্বর, জলেশ্বর, জগদীশ্বর, নাগেশ্বর, নন্দীশ্বর ও নরেশ্বর। সোপকরণ নৈবেদ্যসহ প্রতি শিবকে নিত্যপূজা করা হয়। এতদ্ব্যতীত শিবরাত্রি, নীলপূজা ও চড়কের দিনে এবং স্নানযাত্রায় (দেবালয় প্রতিষ্ঠা দিবসে) বিশেষ পূজার ব্যবস্থা আছে। এই সব মন্দিরে শ্রীরামকৃষ্ণ স্তোত্রপাঠাদি করিতেন।
রানী রাসমণি, মথুরবাবু ও পরে তাঁহাদের উত্তরাধিকারীগণ দক্ষিণেশ্বে আসিলে এখানে বাস করিতেন। শ্রীশ্রীঠাকুর এই কুঠিবাড়ির পশ্চিমের ঘরে দীর্ঘ ১৬ বৎসর বাস করিয়াছিলেন। পরে ভ্রাতুষ্পুত্র অক্ষয়ের দেহত্যাগের পর মন্দির প্রাঙ্গণের উত্তর-পশ্চিম দিকের ঘরটিতে শেষ ১৪ বৎসর বাস করেন। এই কুঠিবাড়ির ছাদ হইতেই তিনি ভক্তদের আহ্বান করিয়াছিলেন।
At present the place is paved, around a huge peepal tree, and on a small plaque it is inscribed as the place of Paramahansa’s meditation.
এই মন্দির প্রতিষ্ঠার জন্য রানী রাসমণি ১৮৪৭ খ্রীষ্টাব্দের ৬ই সেপ্টেম্বর সাড়ে চুয়ান্ন বিঘা জমি ও কুঠিবাড়িটি বিয়াল্লিশ হাজার পাঁচশত টাকায় ক্রয় করেন। এই বিস্তৃত ভূখণ্ড ও কুঠিবাড়িটি প্রথমে ইংরেজ এটর্নি জেমস হেসটি সাহেবের ছিল।